ক্রিপ্টোকারেন্সি হলো ওপেন সোর্স ক্রিপ্টোগ্রাফিক প্রোটকলের মাধ্যমে লেনদেন হওয়া সাংকেতিক মুদ্রা বা ডিজিটাল কারেন্সি। এর লেনদেনের জন্য কোনো ধরনের অর্থনৈতিক বা নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজন হয় না।বিভিন্ন ক্রিপ্টোকারেন্সির মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় হল বিটকয়েন,লাইটকয়েন,ডোজকয়েন, এথেরাম ইত্যাদি।
মূলত ক্রিপ্টোকারেন্সির মাইনিং হচ্ছে ক্রিপ্টোকারেন্সির আয় করার সর্বোত্তম বৈধ পন্থা। তবে বর্তমানে হার্ডওয়্যার এবং অন্যান্য বিচারে ক্রিপ্টোকারেন্সির মাইনিং শুরু করার জন্য অর্থ বিনিয়োগ করা প্রয়োজন, যা নিয়ে অন্য একটি লেখায় বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। তবে ক্লাউড মাইনিং ব্যবহার করে আপনি অনেক কম পরিমান অর্থ বিনিয়োগ বা কোনো রকম অর্থ বিনিয়োগ ছাড়াই ক্রিপ্টোকারেন্সির আয় করতে পারেন।আয় করার জন্য আপনাকে এই সাইটে একটি একাউন্ট খুলতে হবে তারপর আপনি প্রতিদিন Faucet এ visit করে কিছু ক্রিপ্টোকারেন্সির আয় করতে পারবেন। এছাড়া আপনি অন্যকে রেফার করেও আপনার আয় বাড়াতে পারেন। এখানে আপনি আপনার ইচ্ছামতো যে কোনো ক্রিপ্টোকারেন্সি মাইনিং করতে পারেন। তার জন্য আপনার প্রয়োজন হবে মাইনিং পাওয়ার বা হ্যাশ পাওয়ার। হ্যাশ পাওয়ার যত বেশি আয় তত বেশি। তাই প্রথমে Faucet এ visit করে হ্যাশ পাওয়ার আয় করবেন এবং হ্যাশ পাওয়ার যতটা সম্ভব বাড়াতে থাকবেন। এখানে GHS 4.0 এবং Scrypt MHS হ্যাশ পাওয়ার আয় করা সম্ভব। হ্যাশ পাওয়ার কম থাকলে তা বিটকয়েন এর পরিবর্তে ডোজকয়েন মাইনিং এ ব্যবহার করা ভাল, আয় বেশি হবে। তারপর আয়কৃত ক্রিপ্টোকারেন্সি দিয়ে হ্যাশ পাওয়ার কিনে আয় বাড়ানো সম্ভব। সবথেকে ভাল হয় যদি কিছুটা বিনিয়োগ করে হ্যাশ পাওয়ার কিনে আয় শুরু করা যায় বা আপনি সেটা যে কোনো সময় করতে পারেন।
আপনি একই সাথে এক বা একাধিক ক্রিপ্টোকারেন্সি মাইনিং করতে পারেন।আপনার আয়ের পরিমান একটি নির্দিষ্ট পরিমান হলেই আপনি তা আপনার ওয়ালেটে Withdraw করতে পারবেন আর আপনি যদি Auto Withdraw Active করে রাখেন তবে আপনার আয় নির্দিষ্ট পরিমান হলে তা আপনার ওয়ালেটে পাঠিয়ে দেয়া হবে।
আমি সাধারণত বিটকয়েন,লাইটকয়েন ও ডোজকয়েন মাইনিং করি এবং আমার আয়কৃত ক্রিপ্টোকারেন্সি দিয়ে বিদেশি শপিং সাইট থেকে কেনা-কাটা করে থাকি তারপর সেইসব পণ্য দেশে bikroy.com or ekhanei.com এর মাধ্যমে ১০০% লাভে বিক্রি করে থাকি। অর্থাৎ পুরোটাই লাভ !
আপনাদের জন্য কিছু Proof এখানে দেয়া হল :
0 comments:
Post a Comment